বাংলাদেশ একটি কৃষি প্রদান দেশ এবং এ দেশের প্রায় ৮০% মানুষেই তাদের কৃষি কাজের উপর নির্ভরশীল। কৃষি কাজই যেন তাদের জীবিকা নির্বাহের মূল মাদ্ধম। আজকে আপনি এখানে জানতে পারবেন কৃষি ঋণের উৎস গুলো কি কি, কৃষি ঋণের প্রাতিষ্ঠানিক উৎস কি কি,কৃষি ঋণের অপ্রাতিষ্ঠানিক উৎস কি কি,বাংলাদেশের কৃষি ঋণের উপানুষ্ঠানিক উৎস কোনটি, প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক কৃষি ঋণের মধ্যে পার্থক্য ইত্যাদি বিস্তারিত। তাহলে চলুন আজকের আলোচনা একদম শুরু করে দেই কৃষি ঋণের উৎস গুলো কি কি- প্রাতিষ্ঠানিক,অপ্রাতিষ্ঠানিক, উপানুষ্ঠানিক বিস্তারিত।
কৃষি ঋণের উৎস গুলো কি কি
কৃষি ঋণের উৎস বলতে বোঝায় মূলত যেখান থেকে বা যেই জায়গা থেকে কৃষি ঋণ নেয়া হয়ে থাকে। চলুন আমরা কৃষি ঋণের উৎস সম্পর্কে জানি। এই কৃষি ঋণের উৎসকে কয়েকভাগে ভাগ করা যায়, কিন্তু প্রাথমিকভাবে সামগ্রিকদিক বিবেচনায় কৃষি ঋণের উৎস কে ৩ ভাগে ভাগ করা যায়। যথা: ১. প্রাতিষ্ঠানিক উৎস বা Formal sources ও ২. অপ্রাতিষ্ঠানিক উৎস বা Informal sources । এছাড়াও আরো একটি উৎস রয়েছে সেটি হচ্ছে উপানুষ্ঠানিক উৎস ।
প্রাতিষ্ঠানিক উৎস বা Formal sources : প্রাতিষ্ঠানিক উৎস বা Formal sources বলতে বোঝায় যে ঋণদানকারী সংস্থা বা যেসব ঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান সরকারি কিংবা বেসরকারি যারা সরকারি নিয়ম কানুন মেনে ঋণ প্রদান করে। প্রাতিষ্ঠানিক উৎস বা Formal sources এর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশে কৃষি ব্যাংক, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক ইত্যাদি।
অপ্রাতিষ্ঠানিক উৎস বা Informal sources : অপ্রাতিষ্ঠানিক উৎস বা Informal sources বলতে বোঝায় যেসব ঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান সরকারি নিয়ম কানুন না মেনে ঋণ প্রদান করে। অপ্রাতিষ্ঠানিক উৎস বা Informal sources এর মধ্যে রয়েছে বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়- স্বজন, দোকানদার, গ্রাম্য ব্যবসায়ী, এর পর গ্রাম্য মহাজন ইত্যাদি।
আসুন একটি ছকের মাধ্যমে একদম আরো সহজ করে বুঝি ও জানি।
প্রাতিষ্ঠানিক উৎস | অ-প্রাতিষ্ঠানিক উৎস |
বাংলাদেশ ব্যাংক | আত্মীয়-স্বজন |
বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক | গ্রাম্য মহাজন |
বাণিজ্যিক ব্যাংক | ধনী ব্যক্তি |
সমবায় ঋণদান সমিতি | বন্ধু-বান্ধব |
ভূমি বন্ধকী ব্যাংক | গ্রাম্য ব্যবসায়ী |
গ্রামীণ ব্যাংক | ফড়িয়া ও বেপারি |
পল্লী উন্নয়ন বোর্ড ইত্যাদি। |

কৃষি ঋণের প্রাতিষ্ঠানিক উৎস কোনটি
কৃষি ঋণের উৎস গুলোর মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক উৎস ও একটি। এখন আমরা জন্য কৃষি ঋণের প্রাতিষ্ঠানিক উৎস গুলো সম্পর্কে।
(ক) বাংলাদেশ ব্যাংক বা Bangladesh Bank : বাংলাদেশ ব্যাংক কৃষকদের কখনো সরাসরি বা প্রত্যক্ষভাবে ঋণ প্রদান করে না, কিন্তু এটি অর্থাৎ বাংলাদেশ ব্যাংক অন্য সকল ঋণদান প্রতিষ্ঠানগুলোকে ঋণ প্রদান করে। কৃষকরা পরোক্ষভাবে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে কৃষি ঋণ পেয়ে থাকেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের কৃষি বিভাগ নামে একটি শাখা রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এই বিভাগের মাধ্যমে কৃষি ব্যাংক, সমবায় ব্যাংক ইত্যাদি সকল প্রতিষ্ঠানকে ঋণ প্রদান করা হয়।
(খ) বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক বা Bangladesh Krishi Bank : কৃষকদেরকে ঋণ সেবা দেয়ার জন্য বা ঋণ প্রদান করার জন্যই মূলত এই বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক স্থাপিত করা হয়েছে। যেমন: কৃষি যন্ত্রপাতি, পাম্পিং মেশিন, সার, বীজ, কীটনাশক, হালের গরু ক্রয়, মুরগি ও পশু পালন, মৎস্য চাষ, হাঁস,সেচের জন্য গভীর নলকূপ ইত্যাদির জন্য বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক ব্যাংক ঋণ দিয়ে থাকে।
(গ) বাণিজ্যিক ব্যাংক বা Commercial Bank : বাংলাদেশের কৃষকদেরকে প্রত্যক্ষভাবে ঋণ প্রদান করে থাকে এই বাংলাদেশ বাণিজ্যিক ব্যাংক গুলো। বাংলাদেশর বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহ বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশ ও সহযোগিতায় কৃষকদেরকে ঋণ প্রদান করার জন্য ১৯৭৭ শসাল থেকে সক্রিয় কাজ করে যাচ্ছে।
(ঘ) সমবায় ঋণদান সমিতি বা Cooperative Credit Society : বাংলাদেশের কৃষকদেরকে স্বল্প, মধ্যম এবং দীর্ঘমেয়াদি ঋণ প্রদান করে এই সমবায় ঋণদান সমিতি বা Cooperative Credit Society । দেশের বিভিন্ন স্থানে বা বিভিন্ন জায়গায় গড়ে উঠা এই কৃষিঋণ সরবরাহকারী সমিতি ও সংস্থাগুলোকে সমবায় ঋণদান সমিতি বা Cooperative Credit Society সমন্বয় সাধন করে এবং ঋণ দিয়ে থাকে।
(ঙ) ভূমি বন্ধকী ব্যাংক বা Land Mortgage Bank : কৃষকদের নিজ জমি বা বাস্তুভিটা বন্ধক রেখে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ দিয়ে থাকে এই ভূমি বন্ধকী ব্যাংক বা Land Mortgage Bank ।
(চ) গ্রামীণ ব্যাংক বা Grameen Bank : গ্রামীণ ব্যাংক হচ্ছে যারা ভূমিহীন কৃষক বা ভূমিহীন পরিবার তাদের কল্যাণে মালিকানায় নিয়োজিত একটি প্রতিষ্ঠান। ভূমিহীন কৃষকদের বা যারা ভূমিহীন পরিবার তাদের জন্য সহজ শর্তে ও কোনো প্রকার জামানত ব্যতিত ঋন দেয় এই গ্রামীণ ব্যাংক বা Grameen Bank প্রতিষ্ঠানটি।
(ছ) পল্লী উন্নয়ন বোর্ড বা Rural Development Board : পল্লী উন্নয়ন বোর্ড এর কাজ হচ্ছে পল্লীর বা গ্রামের জনসাধারণকে বিভিন্ন ফসলের বীজ, সার, সেচের জন্য গভীর ও অগভীর নলকূপ,কীটনাশক, কৃষি যন্ত্রপাতি ইত্যাদি ক্রয় করার জন্য ঋণ সহায়তা প্রদান করা।

কৃষি ঋণের প্রাতিষ্ঠানিক উৎস কোনটি
কৃষি ঋণের অপ্রাতিষ্ঠানিক উৎস বা Non-Institutional sources সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন।
(ক) আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু-বান্ধব বা Relatives and friends : আত্মীয়-স্বজন কিংবা বন্ধু-বান্ধবের কাছ থেকে খুব সহজেই ঋণ নেয়া যায় এবং সেই ঋণ পরিশোধের জন্যও তেমন কোনো বাঁধাধরা নিয়ম নেই। কেননা এদেরকে কোনো লাভ কিংবা সুদ না দিলেও হয়। তবে দিলেও তা পরিমাণে অনেক কম হয়ে থাকে।
(খ) গ্রাম্য মহাজন বা Rural moneylenders : সাধারণত গ্রাম্য মহাজন বা Rural moneylenders সাধারণ কৃষকদের নিজ বসত জমি বা সোনা-রুপা বা অন্নান্য সম্পত্তি বন্ধক রেখে ঋণ প্রদান করে থাকে।
(গ) গ্রাম্য ব্যবসায়ী ও ধনী ব্যক্তি বা Rural businessmen and wealthy individuals : সাধারণত এই গ্রাম্য ব্যবসায়ী ও ধনী ব্যক্তিরা কৃষকদের চাষকরা উঠতি ফসলের বিপরীতে ঋণ দেয় ।
(ঘ) ফড়িয়া ও বেপারি বা Faria and Bepari : গ্রাম্য ফড়িয়া ও বেপারিরাও সাধারণ কৃষকদের ঋণ প্রদান করে থাকে। তবে এতে প্রদত্ত ঋণের পরিমাণ অনেক কম হয় বা সীমিত আকারের।
বাংলাদেশের কৃষি ঋণের উৎস গুলো কি কি
আপনি তো কৃষি ঋণের উৎস সম্পর্কে জানতে পারলেন, এখন আপনার মনে প্রশ্ন জগতে পারে যে তাহলে বাংলাদেশের কৃষি ঋণের উৎস গুলো কি কি? প্রকৃত অর্থে কৃষি ঋণের উৎস যেগুলি সেগুলিই হচ্ছে বাংলাদেশের কৃষি ঋণের উৎস। এখানে কোনো তেমন পার্থক্য নেই।
আরও পড়ুন : কৃষি ঋণ কি, কাকে বলে, কত প্রকার ও কি কি -বিস্তারিত 2025
কৃষি ঋণের প্রাতিষ্ঠানিক উৎস কি কি
কৃষি ঋণের প্রাতিষ্ঠানিক উৎস ২ প্রকার। যথা: ১. উপানুষ্ঠানিক উৎস , ও ২. আনুষ্ঠানিক উৎস। চলুন এইটা ২ টা উৎস সম্পকে বিস্তারিত জেনে নেই।
(ক) উপানুষ্ঠানিক উৎস : সাধারণত এই উপানুষ্ঠানিক উৎসগুলো বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অধীনের আর্থিক প্রতিষ্ঠান নয়। এরা কিছু বেসরকারি প্রতিষ্ঠান যারা নিজস্ব নিয়ম অনুসরণ করে ঋণ প্রদান করে। মূলত এই ধরণের এই ধরণের ঋণের উৎসগুলোকে উপানুষ্ঠানিক উৎস বলা হয়। উদাহরণ: N.G.O ও গ্রামীণ ব্যাংক।
(খ) আনুষ্ঠানিক উৎস : যে ব্যাংকগুলো বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আইন-কানুন ও শর্তাবলী মেনে ঋণ প্রদান করে , সেগুলো হচ্ছে আনুষ্ঠানিক উৎস। উদাহরন: বাংলাদেশ ব্যাংক, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক, বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংক, বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ড, ভূমি বন্দকী ব্যাংক ইত্যাদি ব্যাংকসমূহ।
কৃষি ঋণের অপ্রাতিষ্ঠানিক উৎস কি কি
অপ্রাতিষ্ঠানিক বা অনানুষ্ঠানিক উৎস সম্পর্কে আমরা পূর্বেই বিশাল আলোচনা করলাম,তাই নতুন করে বলার তেমন কিছু নেই। মূলত এইগুলো সব একেই প্রায়। অপ্রাতিষ্ঠানিক বা অনানুষ্ঠানিক উৎসগুলো হচ্ছে :
- বন্ধু-বান্ধব ও আত্মীয়-স্বজন
- গ্রাম্য ব্যবসায়ী ও দোকানদার
- গ্রাম্য মহাজন
- ভূস্বামী ও গ্রাম্য ধনী লোক
- ধনী ও বিত্তশালী কৃষক
- ফড়িয়া ও বেপারি
বাংলাদেশের কৃষি ঋণের উপানুষ্ঠানিক উৎস কোনটি
নিম্নে কয়েকটি বাংলাদেশের কৃষি ঋণের উপানুষ্ঠানিক উৎস দেয়া হলো :
- সোনালী ব্যাংক
- বাংলাদেশ ব্যাংক
- রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক
- গ্রামীণ ব্যাংক

প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক কৃষি ঋণের মধ্যে পার্থক্য
প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক কৃষি ঋণের মধ্যে বেশ কিছু পার্থক্য রয়েছে। এখন আমরা সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা শুরু করতে যাচ্ছি, চলুন আমরা এক এক করে সবে জেনে নেই।
প্রাতিষ্ঠানিক ঋণ | অপ্রাতিষ্ঠানিক ঋণ |
এই ঋণের সুদের হার কম | এই ঋণে সুদের হার তুলনামূলক বেশি |
প্রাতিষ্ঠানিক ঋণের উৎসের মধ্যে রয়েছে সমবায় সমিতি, কৃষি ব্যাংক, বাণিজ্যিক ব্যাংক, বাংলাদেশ ব্যাংক,সরকার, বন্ধকী ব্যাংক ইত্যাদি। | অ-প্রাতিষ্ঠানিক ঋণের উৎস হচ্ছে গ্রাম্য মহাজন, বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজন, ভূস্বামী, সাহুকার, ইত্যাদি । |
প্রাতিষ্ঠানিক ঋণ পাওয়ার জন্য Formalities থাকলেও বেশ কিছু নমনীয় শর্ত রয়েছে। | এখানে Formalities কম এবং শর্ত খুব জটিল ও কঠিন |
এই প্রাতিষ্ঠানিক ঋণ সদ্ব্যবহার হচ্ছে কিনা তা যাচাই-বাছাই করা হয় | অ-প্রাতিষ্ঠানিক ঋণের ক্ষেত্রে মুনাফাই হচ্ছে মুখ্য উদ্দেশ্য তাই কোন প্রকার যাচাই-বাছাই বা তদারকির প্রয়োজন হয় না |
শুধু মুনাফা অর্জন করাই প্রাতিষ্ঠানিক ঋণের উদ্দেশ্য নয় বরং বাংলাদেশের কৃষি ব্যবস্থার উন্নতি করে কৃষকদের অবস্থা উন্নত করাই হচ্ছে এই প্রাতিষ্ঠানিক ঋণের মূল লক্ষ্য । তাই প্রাতিষ্ঠানিক ঋণের ক্ষেত্রে সুদ কম লাগে এবং এই ধরণের ঋণ পরিশোধের জন্য শর্তও অনেক সহজ। এছাড়াও, অনেক সময় প্রাকৃতিক দূর্যোগ ও অন্যান্য কারণে প্রাতিষ্ঠানিক ঋণের সুদ মওকুফও করা হয়। | অ-প্রাতিষ্ঠানিক ঋণের ক্ষেত্রে কৃষকদেও সর্বস্বান্ত করে সর্বোচ্চ মুনাফা অর্জনই ধূর্ত গ্রাম্য মহাজনের একমাত্র উদ্দেশ্য । যে কোন অবস্থা সৃষ্টি হোক না কেন তাদের ঋণ সুদসহ পরিশোধ করতে হবে। |
এখানে দেখা যায় গ্রাম্য মহাজন কৃষকদের চিরস্থায়ী দারিদ্র্যকে মূলধন করে ঋণ প্রদানে অসঙ্গত ও অসম্ভব শর্ত আরোপ করে থাকে এবং কোন কারণে সময়মত ঋণ ফেরত দিতে ব্যর্থ হলে তাকে নিজস্ব সম্পত্তি থেকে উৎখাত পর্যন্ত করে দেয়। | তবে, প্রাতিষ্ঠানিক ঋণের ক্ষেত্রে কৃষকের এইরকমকোনো প্রকার সর্বনাশ ঘটার সম্ভাবনা একেবারেই নাই। |
প্রাতিষ্ঠানিক ঋণের ক্ষেত্রে উৎপাদনশীল খাতে ব্যয় করার শর্ত আরোপ করা হয় | কিন্তু অ-প্রাতিষ্ঠানিক ঋণের ক্ষেত্রে কোনো ব্যয়ের ব্যাপারে তেমন কোন শর্ত থাকে না বা যেখানে খুশি ব্যয় করা যায় । |
উপসংহার
আশা করি যে, আপনি আজকে এই কৃষি ঋণের উৎস সম্পর্কে বিস্তারিত ধাৰণা বা তথ্য জানতে পেরেছেন। আমি এখানে একদম শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কৃষি ঋণের উৎস এর বিষয়ে একদম খুঁটি নাটি নিয়ে আলোচনা করেছি, যদি এরপর আপনার কোনো প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।
FAQ
প্রশ্ন : প্রাতিষ্ঠানিক ঋণ কি?
উত্তর : প্রাতিষ্ঠানিক ঋণ হলো যে ঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিয়ম-নীতি মেনে ঋণ প্রদান করে, সেগুলোই হচ্ছে প্রাতিষ্ঠানিক ঋণ বা তাকেই প্রাতিষ্ঠানিক ঋণ বলা হয়।
প্রশ্ন : অপ্রাতিষ্ঠানিক ঋণ কি ?
উত্তর : অপ্রাতিষ্ঠানিক ঋণ হচ্ছে যে ঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিয়ম-নীতি না মেনে নিজস্ব নিয়ম-নীতি অনুযাযী ঋণ প্রদান করে, সেগুলোই হচ্ছে অপ্রাতিষ্ঠানিক ঋণ বা তাকেই অপ্রাতিষ্ঠানিক ঋণ বলা হয়।
I am Moshiur Rahman, an enthusiastic writer on agricultural information and research. I strive to deliver reliable and easy-to-understand information on modern agricultural technology, crop production, agricultural loans, and agricultural development, so that farmers and all those involved in agriculture can benefit.